উৎপাদন ক্ষমতা
বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ন্যাশনাল পলিমার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের
পরিচালনা পর্ষদ। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে জানা গেছে, ২৪ ইঞ্চি
ডায়ামিটারের পিভিসি পাইপ, শিট, দরজা, থ্রেড ট্যাপ ও গৃহস্থালির প্লাস্টিক
সামগ্রী উৎপাদনের একটি প্রকল্প সম্প্রসারণে যন্ত্রপাতি আমদানি করবে
কোম্পানিটি।
এজন্য স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক থেকে ৩৮ লাখ ডলারের বৈদেশিক ঋণ সুবিধা নেবে তারা। গত ৮ মার্চ এ পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (বিডা)।
প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে কোম্পানিটির উৎপাদন ক্ষমতা ১৯ হাজার ৭০৮ মেট্রিক টন থেকে বেড়ে ২৯ হাজার ৫৬২ মেট্রিক টন হবে। নতুন যন্ত্রপাতির মাধ্যমে ১ আগস্ট থেকেই উৎপাদন শুরু করা যাবে বলে আশা করছে কোম্পানি।
২০১৬ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য ২০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দেয় ন্যাশনাল পলিমার। সে বছর কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয় ২ টাকা ৮৭ পয়সা, আগের বছর যা ছিল ২ টাকা ৭০ পয়সা। ২০০৩ সালের পর কোনো বছরই কোম্পানিটি ১০ শতাংশের কম লভ্যাংশ দেয়নি। ২০১৪ ও ২০১৫ হিসাব বছরে ১৮ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ পেয়েছিলেন এর শেয়ারহোল্ডাররা।
এদিকে চলতি হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) ১ টাকা ৮১ পয়সা ইপিএস দেখিয়েছে ন্যাশনাল পলিমার, আগের বছর একই সময়ে যা ছিল ১ টাকা ৩৭ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়ায় ৫৯ টাকা ৬৭ পয়সা।
ডিএসইতে গতকাল সর্বশেষ ৯৭ টাকা ৫০ পয়সায় ন্যাশনাল পলিমারের শেয়ার লেনদেন হয়। সমাপনী দর ছিল ৯৭ টাকা ৯০ পয়সা, যা আগের কার্যদিবসে ছিল ৯৭ টাকা। গত এক বছরে এ শেয়ারের সর্বোচ্চ দর ছিল ১১০ টাকা ৮০ পয়সা এবং সর্বনিম্ন ৭০ টাকা।
১৯৯৩ সালে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটির অনুমোদিত মূলধন ৫০ কোটি ও পরিশোধিত মূলধন ২০ কোটি ৪৩ লাখ ১০ হাজার টাকা। রিজার্ভ ৬৪ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। মোট শেয়ারের ৫২ দশমিক ৪০ শতাংশ কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের কাছে, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ৮ দশমিক ৭৫ ও বাকি ৩৮ দশমিক ৮৫ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে।
বোনাস শেয়ার সমন্বয়ের পর নিরীক্ষিত ইপিএস ও সর্বশেষ বাজারদরের ভিত্তিতে এ শেয়ারের মূল্য আয় (পিই) অনুপাত ৪০ দশমিক ৭৯, হালনাগাদ অনিরীক্ষিত মুনাফার ভিত্তিতে যা ২৭ দশমিক শূন্য ৪।
এজন্য স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক থেকে ৩৮ লাখ ডলারের বৈদেশিক ঋণ সুবিধা নেবে তারা। গত ৮ মার্চ এ পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (বিডা)।
প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে কোম্পানিটির উৎপাদন ক্ষমতা ১৯ হাজার ৭০৮ মেট্রিক টন থেকে বেড়ে ২৯ হাজার ৫৬২ মেট্রিক টন হবে। নতুন যন্ত্রপাতির মাধ্যমে ১ আগস্ট থেকেই উৎপাদন শুরু করা যাবে বলে আশা করছে কোম্পানি।
২০১৬ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য ২০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দেয় ন্যাশনাল পলিমার। সে বছর কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয় ২ টাকা ৮৭ পয়সা, আগের বছর যা ছিল ২ টাকা ৭০ পয়সা। ২০০৩ সালের পর কোনো বছরই কোম্পানিটি ১০ শতাংশের কম লভ্যাংশ দেয়নি। ২০১৪ ও ২০১৫ হিসাব বছরে ১৮ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ পেয়েছিলেন এর শেয়ারহোল্ডাররা।
এদিকে চলতি হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) ১ টাকা ৮১ পয়সা ইপিএস দেখিয়েছে ন্যাশনাল পলিমার, আগের বছর একই সময়ে যা ছিল ১ টাকা ৩৭ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়ায় ৫৯ টাকা ৬৭ পয়সা।
ডিএসইতে গতকাল সর্বশেষ ৯৭ টাকা ৫০ পয়সায় ন্যাশনাল পলিমারের শেয়ার লেনদেন হয়। সমাপনী দর ছিল ৯৭ টাকা ৯০ পয়সা, যা আগের কার্যদিবসে ছিল ৯৭ টাকা। গত এক বছরে এ শেয়ারের সর্বোচ্চ দর ছিল ১১০ টাকা ৮০ পয়সা এবং সর্বনিম্ন ৭০ টাকা।
১৯৯৩ সালে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটির অনুমোদিত মূলধন ৫০ কোটি ও পরিশোধিত মূলধন ২০ কোটি ৪৩ লাখ ১০ হাজার টাকা। রিজার্ভ ৬৪ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। মোট শেয়ারের ৫২ দশমিক ৪০ শতাংশ কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের কাছে, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ৮ দশমিক ৭৫ ও বাকি ৩৮ দশমিক ৮৫ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে।
বোনাস শেয়ার সমন্বয়ের পর নিরীক্ষিত ইপিএস ও সর্বশেষ বাজারদরের ভিত্তিতে এ শেয়ারের মূল্য আয় (পিই) অনুপাত ৪০ দশমিক ৭৯, হালনাগাদ অনিরীক্ষিত মুনাফার ভিত্তিতে যা ২৭ দশমিক শূন্য ৪।
Comments
Post a Comment