প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) কিনতে বিও হিসাবের দরকার হবে না। তবে লটারির পর শেয়ার পেলে তখন বিও হিসাব বাধ্যতামূলকভাবে লাগবে। শিগগিরই সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এঙ্চেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) সঙ্গে বসে বিষয়টি চূড়ান্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
গতকাল শুক্রবার ঢাকা ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে বাজেট-উত্তর সংবাদ সম্মেলনে শেয়ারবাজারসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে অর্থমন্ত্রী এ তথ্য জানিয়েছেন। এ-সংক্রান্ত আরো প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিকবিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান।
অর্থমন্ত্রী বলেন, শেয়ারবাজারকে অনেক প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। পুঁজিবাজারেই সবচেয়ে বেশি প্রণোদনা রয়েছে। তিনি বলেন, অস্থির পুঁজিবাজার এপ্রিল মাসের শুরুতেই স্থিতিশীল হয়ে উঠেছিল। এরপর ১০-১৫ দিন বাজার মোটামুটি স্থিতিশীলই ছিল। এর পর থেকে উদ্দেশ্যমূলকভাবে শেয়ারবাজার অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করা হয়েছে। তিনি বলেন, আইপিওতে বিও হিসাব বাধ্যতামূলক না থাকলে একবারেই ২০ লাখ বিও হিসাব কমে যাবে। এসইসি বিষয়টি পরীক্ষা করে দেখছে। পরে এ-সংক্রান্ত বিধিমালা তৈরি করে তা বাস্তবায়ন করা হবে।
শেয়ারবাজারে ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের প্রণোদনা বা ভর্তুকি দেওয়া হবে কি না একজন সাংবাদিকের এ-সংক্রান্ত প্রশ্ন হেসেই উড়িয়ে দেন অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, 'এটি পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য বিষয়।'
প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিকবিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান বলেন, একটি কম্পানির শেয়ারে বহু মানুষ বিনিয়োগ করলে সেখানে প্রত্যেকের ঝুঁকির মাত্রা কমে যায়। আর শেয়ারবাজারের বিনিয়োগ মূল বিনিয়োগে না এলে তা অর্থনীতিতে কোনো ভূমিকা রাখে না। তিনি বলেন, বিনিয়োগকারীদের অনেকেই মুনাফার জন্যই ঝুঁকি নিচ্ছেন। প্রতিদিন দাম বাড়ার আশায় তাঁরা শেয়ারবাজারে গিয়ে বিনিয়োগ করছেন। কিন্তু কম্পানির সম্পদের মূল্য তো প্রতিদিন বাড়ে না। তাই শেয়ারের দাম বাড়বেই_এমন আশা করা অনিশ্চিত। তিনি বলেন, বিনিয়োগকারীরা প্রকৃত বিনিয়োগের ইচ্ছায় শেয়ারবাজারে ঢুকলে এবং বাজার অস্থিতিশীল করার কোনো চেষ্টা না করলেই পুঁজিবাজার স্থিতিশীল থাকবে।
আগামী অর্থবছর বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণের ফলে পুঁজিবাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে কি না_এমন এক প্রশ্নের উত্তরে অর্থসচিব ড. মোহাম্মদ তারেক বলেন, পুঁজিবাজার ও মুদ্রাবাজার ভিন্ন জিনিস। ঋণপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণের সঙ্গে মুদ্রানীতি জড়িত। এর সঙ্গে শেয়ারবাজারের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
গতকাল শুক্রবার ঢাকা ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে বাজেট-উত্তর সংবাদ সম্মেলনে শেয়ারবাজারসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে অর্থমন্ত্রী এ তথ্য জানিয়েছেন। এ-সংক্রান্ত আরো প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিকবিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান।
অর্থমন্ত্রী বলেন, শেয়ারবাজারকে অনেক প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। পুঁজিবাজারেই সবচেয়ে বেশি প্রণোদনা রয়েছে। তিনি বলেন, অস্থির পুঁজিবাজার এপ্রিল মাসের শুরুতেই স্থিতিশীল হয়ে উঠেছিল। এরপর ১০-১৫ দিন বাজার মোটামুটি স্থিতিশীলই ছিল। এর পর থেকে উদ্দেশ্যমূলকভাবে শেয়ারবাজার অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করা হয়েছে। তিনি বলেন, আইপিওতে বিও হিসাব বাধ্যতামূলক না থাকলে একবারেই ২০ লাখ বিও হিসাব কমে যাবে। এসইসি বিষয়টি পরীক্ষা করে দেখছে। পরে এ-সংক্রান্ত বিধিমালা তৈরি করে তা বাস্তবায়ন করা হবে।
শেয়ারবাজারে ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের প্রণোদনা বা ভর্তুকি দেওয়া হবে কি না একজন সাংবাদিকের এ-সংক্রান্ত প্রশ্ন হেসেই উড়িয়ে দেন অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, 'এটি পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য বিষয়।'
প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিকবিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান বলেন, একটি কম্পানির শেয়ারে বহু মানুষ বিনিয়োগ করলে সেখানে প্রত্যেকের ঝুঁকির মাত্রা কমে যায়। আর শেয়ারবাজারের বিনিয়োগ মূল বিনিয়োগে না এলে তা অর্থনীতিতে কোনো ভূমিকা রাখে না। তিনি বলেন, বিনিয়োগকারীদের অনেকেই মুনাফার জন্যই ঝুঁকি নিচ্ছেন। প্রতিদিন দাম বাড়ার আশায় তাঁরা শেয়ারবাজারে গিয়ে বিনিয়োগ করছেন। কিন্তু কম্পানির সম্পদের মূল্য তো প্রতিদিন বাড়ে না। তাই শেয়ারের দাম বাড়বেই_এমন আশা করা অনিশ্চিত। তিনি বলেন, বিনিয়োগকারীরা প্রকৃত বিনিয়োগের ইচ্ছায় শেয়ারবাজারে ঢুকলে এবং বাজার অস্থিতিশীল করার কোনো চেষ্টা না করলেই পুঁজিবাজার স্থিতিশীল থাকবে।
আগামী অর্থবছর বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণের ফলে পুঁজিবাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে কি না_এমন এক প্রশ্নের উত্তরে অর্থসচিব ড. মোহাম্মদ তারেক বলেন, পুঁজিবাজার ও মুদ্রাবাজার ভিন্ন জিনিস। ঋণপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণের সঙ্গে মুদ্রানীতি জড়িত। এর সঙ্গে শেয়ারবাজারের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
অনেক বিও একাউনট বনধ হয়ে যাবে
ReplyDeletepagol BO theke jei tax paito seta kome jabe....
ReplyDeleteThis comment has been removed by the author.
ReplyDeleteyup but actual active investor er ekta picture paoa jabe...over subscription er matra bere jabe..
ReplyDelete