ব্যাংকিং খাতে আমানত পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে ঋণের তুলনায় আমানতে প্রবৃদ্ধি বেশি হচ্ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা এ পরিস্থিতিকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছে। গত বছর শেষে আমানতের তুলনায় ঋণের প্রবৃদ্ধি অনেক বেড়ে যাওয়ায় বেশ কয়েকটি ব্যাংকের তহবিল ব্যবস্থাপনা ঝুঁকির মধ্যে পড়ে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক তাদের দায়-সম্পদ ব্যবস্থাপনা যথাযথ করতে আমানতের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে ঋণ প্রদানে নানা নির্দেশনা দেয়। ব্যাংকাররা জানিয়েছেন, তহবিলের ওপর চাপ থাকায় সুদহার বাড়িয়ে দেওয়ার ফলে তাদের আমানত বাড়ছে।
চলতি বছরের এপ্রিলে গত বছরের শেষের তুলনায় আমানত ৫ দশমিক ৭১ শতাংশ বেড়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। অন্যদিকে এ সময়ে ঋণ বেড়েছে ২ দশমিক ৬৪ শতাংশ। তবে বার্ষিক হিসাবে অর্থাৎ গত বছরের এপ্রিলের তুলনায় আমানতের প্রবৃদ্ধি এখনও ঋণ প্রবৃদ্ধির তুলনায় কম। এপ্রিলে বার্ষিক আমানত ও ঋণ প্রবৃদ্ধি যথাক্রমে ২২ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ এবং ২৫ দশমিক ৮৩ শতাংশ। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলেন, জুন শেষে আমানতের প্রবৃদ্ধি ঋণ প্রবৃদ্ধিকে ছাড়িয়ে যাবে। তবে ঋণ বিতরণ কমে যাওয়ায় ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য মতে, গত বছরের ৩০ ডিসেম্বরের তুলনায় ৩৯ ব্যাংকে আমানতের স্থিতি বাড়লেও কমেছে ৮ ব্যাংকের । রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ৪ বাণিজ্যিক ব্যাংকের মধ্যে ৩টির আমানতে স্থিতি বেড়েছে। সার্বিকভাবে এসব ব্যাংকে আমানত বেড়েছে ২ দশমিক ৫৮ শতাংশ। বেসরকারি ৩০ ব্যাংকের মধ্যে ২৫টির আমানত স্থিতি ডিসেম্বরের তুলনায় বেড়েছে। বেসরকারি ব্যাংকগুলোতে সার্বিকভাবে এ সময়ে আমানত বেড়েছে ৬ দশমিক ৪৫ শতাংশ। বিদেশি ব্যাংকগুলোতে আমানত বেড়েছে ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ। বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোতে বেড়েছে ৩ দশমিক ৫৬ শতাংশ। অন্যদিকে, গত বছরের শেষের তুলনায় এপ্রিলে এসে ১২টি ব্যাংকের ঋণ বিতরণ কমে গেছে। ব্যাংকগুলোর মধ্যে ৪টি সরকারি, ৫টি বেসরকারি ও ৩টি বিদেশি ব্যাংক রয়েছে। এ বিষয়ে পূবালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হেলাল আহমেদ চৌধুরী গতকাল সমকালকে জানান, সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাংকে আমানত পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে। অর্থবছরের শেষের দিকে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিসহ সরকারের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বেড়ে যাওয়ায় ব্যাংকে এ সময় আমানত বাড়ে। এছাড়া সুদের হার বেড়ে যাওয়াও আমানত বৃদ্ধির অন্যতম কারণ।
গত বছরজুড়ে ব্যাংকগুলোতে আমানতের সুদ হার ১০ শতাংশের নিচে ছিল। পুঁজিবাজারে ধস, আমদানি বেড়ে যাওয়াসহ নানা কারণে ব্যাংকের তারল্যের ওপর এ বছরের প্রথম থেকেই চাপ রয়েছে। এ কারণে তহবিল বাড়াতে ব্যাংকগুলো আমানতের সুদহার গত বছরের তুলনায় ২ থেকে ৩ শতাংশ বাড়িয়েছে।
চলতি বছরের এপ্রিলে গত বছরের শেষের তুলনায় আমানত ৫ দশমিক ৭১ শতাংশ বেড়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। অন্যদিকে এ সময়ে ঋণ বেড়েছে ২ দশমিক ৬৪ শতাংশ। তবে বার্ষিক হিসাবে অর্থাৎ গত বছরের এপ্রিলের তুলনায় আমানতের প্রবৃদ্ধি এখনও ঋণ প্রবৃদ্ধির তুলনায় কম। এপ্রিলে বার্ষিক আমানত ও ঋণ প্রবৃদ্ধি যথাক্রমে ২২ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ এবং ২৫ দশমিক ৮৩ শতাংশ। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলেন, জুন শেষে আমানতের প্রবৃদ্ধি ঋণ প্রবৃদ্ধিকে ছাড়িয়ে যাবে। তবে ঋণ বিতরণ কমে যাওয়ায় ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য মতে, গত বছরের ৩০ ডিসেম্বরের তুলনায় ৩৯ ব্যাংকে আমানতের স্থিতি বাড়লেও কমেছে ৮ ব্যাংকের । রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ৪ বাণিজ্যিক ব্যাংকের মধ্যে ৩টির আমানতে স্থিতি বেড়েছে। সার্বিকভাবে এসব ব্যাংকে আমানত বেড়েছে ২ দশমিক ৫৮ শতাংশ। বেসরকারি ৩০ ব্যাংকের মধ্যে ২৫টির আমানত স্থিতি ডিসেম্বরের তুলনায় বেড়েছে। বেসরকারি ব্যাংকগুলোতে সার্বিকভাবে এ সময়ে আমানত বেড়েছে ৬ দশমিক ৪৫ শতাংশ। বিদেশি ব্যাংকগুলোতে আমানত বেড়েছে ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ। বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোতে বেড়েছে ৩ দশমিক ৫৬ শতাংশ। অন্যদিকে, গত বছরের শেষের তুলনায় এপ্রিলে এসে ১২টি ব্যাংকের ঋণ বিতরণ কমে গেছে। ব্যাংকগুলোর মধ্যে ৪টি সরকারি, ৫টি বেসরকারি ও ৩টি বিদেশি ব্যাংক রয়েছে। এ বিষয়ে পূবালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হেলাল আহমেদ চৌধুরী গতকাল সমকালকে জানান, সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাংকে আমানত পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে। অর্থবছরের শেষের দিকে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিসহ সরকারের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বেড়ে যাওয়ায় ব্যাংকে এ সময় আমানত বাড়ে। এছাড়া সুদের হার বেড়ে যাওয়াও আমানত বৃদ্ধির অন্যতম কারণ।
গত বছরজুড়ে ব্যাংকগুলোতে আমানতের সুদ হার ১০ শতাংশের নিচে ছিল। পুঁজিবাজারে ধস, আমদানি বেড়ে যাওয়াসহ নানা কারণে ব্যাংকের তারল্যের ওপর এ বছরের প্রথম থেকেই চাপ রয়েছে। এ কারণে তহবিল বাড়াতে ব্যাংকগুলো আমানতের সুদহার গত বছরের তুলনায় ২ থেকে ৩ শতাংশ বাড়িয়েছে।
Comments
Post a Comment