ওয়াটা কেমিক্যালস ডিবেঞ্জারের মাধ্যমে
সংগ্রহ করবে ৩৫ কোটি টাকা। আগামী সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময়ে আইসিবি এই
টাকা অর্থায়ন করবে। সাধারণ বিনিয়োগকারীরা এখানে বিনিয়োগ করতে পারবেন না।
নন কনভার্টবেল ডিবেঞ্জারের জন্য আইসিবি আগ্রহ প্রকাশ করে অর্থায়ন করছে।
বিএসইসি জানায়, ৬ বছর মেয়াদি ডিবেঞ্চারটি হবে রিডিমেবল, নন কনভার্টবেল (যা শেয়ারে রূপান্তর হবে না), কিউমুলেটিভ, নন পার্টিসিপেটিভ। তবে ১ বছর গ্রেস পিরিয়ডসহ ডিবেঞ্চারটি ৭ বছরে পূর্ণ দায়মুক্ত হবে।
শুধু ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে এই ডিবেঞ্চার অর্থায়ন করবে।
ডিবেঞ্চার ইস্যুর করার মাধ্যমে কোম্পানিটি অর্থ উত্তোলন করে দেশি বিদেশি মেশিনারিজ ও যন্ত্রাংশ কেনার আগে বিআরএমই সম্পন্ন করবে।
ওয়াটা কেমিক্যাল রিডিমেবল, নন কনভার্টবেল, কিউমুলেটিভ, নন পার্টিসিপেটিভ ডিবেঞ্চারের প্রতিটি ইউনিটের অভিহিত মূল্য হবে ১০ টাকা। মোট ডিবেঞ্চারের সংখ্যা হবে ৩ কোটি ৫০ লাখ।
পেছনের খবর : আইসিবির বোর্ডে অনুমোদন পেল ওয়াটা ক্যামিকেলের ৩৫ কোটি টাকার ডিবেঞ্জার
আরো খবর : ওয়াটা কেমিক্যাল ডিবেঞ্জারের মাধ্যমে ৩৫ কোটি টাকা তুলবে
Source : http://www.dailystockbangladesh.com/49502-2/
ডিবেঞ্জার সম্পর্কে এসব কথা বলেন ওয়াটা কেমিক্যাল লিমিটেডের চিফ ফাইন্যান্স অফিসার (সিএফও) আলী আহসান।
স্টক বাংলাদেশকে তিনি বৃহস্পতিবার সকালে
বলেন, এজন্য আইসিবিকে বাৎসরিক ১১ শতাংশ হারে লভ্যাংশ প্রদান করতে হবে।
কোম্পানির পরিচালনা পর্যদের সিদ্ধান্তে ডিভেঞ্জার ছাড়া হচ্ছে। আর ৩৫ কোটি
টাকা দিয়ে মেশিনারিজ কেনা হলে উৎপাদন অনেক বাড়বে।
ব্যাংক ঋণ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছ
থেকে এই টাকা সংগ্রহ করলে কোম্পানির ব্যয় অনেক কম হতো। সে সম্পর্কে তিনি
বলেন, কোম্পানি ব্যাংক থেকে ঋণ নিলে কম ব্যয় হতো। সধারণ বিনিয়োগকারীদের
থেকে নিলে কোন ব্যয় হতো না। তবে ব্যবসা বৃদ্ধির জন্য কোম্পানির পরিচালনা
পর্ষদ আগামীতে পুঁজিবাজার থেকেও টাকা উত্তোলন করতে পারে বলেন আলী আহসান।
এজিএম সম্পর্কে তিনি আরো বলেন, ডিসেম্বরে আমাদের শেষ সময় হলেও আগামী সেপ্টেম্বর মাসে করার চেষ্টা আছে।
ডিবেঞ্জার সম্পর্কে ওয়াটা কেমিক্যাল
লিমিটেডের কোম্পানি সেক্রেটারি শামসুল হক বলেন, কাজ আমরা অনেক দুর এগিয়ে
নিয়েছি, আশা করছি আগামী মাসে চূড়ান্ত হবে।
ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ
(আইসিবি) থেকে জানা গেছে, ইতোমধ্যে ডিবেঞ্জারের কাজ অনেক দুর এগিয়ে নেয়া
হয়েছে। আশা করা হচ্ছে, আগামী মাসের (সেপ্টেম্বর) শেষে টাকা হস্তান্তর করা
হতে পারে।
ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি ওয়াটা কেমিক্যাল লিমিটেডকে ডিবেঞ্চার ছেড়ে
৩৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করার অনুমোদন গত এপ্রিল মাসে দিয়েছে বাংলাদেশ
সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি)।বিএসইসি জানায়, ৬ বছর মেয়াদি ডিবেঞ্চারটি হবে রিডিমেবল, নন কনভার্টবেল (যা শেয়ারে রূপান্তর হবে না), কিউমুলেটিভ, নন পার্টিসিপেটিভ। তবে ১ বছর গ্রেস পিরিয়ডসহ ডিবেঞ্চারটি ৭ বছরে পূর্ণ দায়মুক্ত হবে।
শুধু ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে এই ডিবেঞ্চার অর্থায়ন করবে।
ডিবেঞ্চার ইস্যুর করার মাধ্যমে কোম্পানিটি অর্থ উত্তোলন করে দেশি বিদেশি মেশিনারিজ ও যন্ত্রাংশ কেনার আগে বিআরএমই সম্পন্ন করবে।
ওয়াটা কেমিক্যাল রিডিমেবল, নন কনভার্টবেল, কিউমুলেটিভ, নন পার্টিসিপেটিভ ডিবেঞ্চারের প্রতিটি ইউনিটের অভিহিত মূল্য হবে ১০ টাকা। মোট ডিবেঞ্চারের সংখ্যা হবে ৩ কোটি ৫০ লাখ।
পেছনের খবর : আইসিবির বোর্ডে অনুমোদন পেল ওয়াটা ক্যামিকেলের ৩৫ কোটি টাকার ডিবেঞ্জার
আরো খবর : ওয়াটা কেমিক্যাল ডিবেঞ্জারের মাধ্যমে ৩৫ কোটি টাকা তুলবে
Source : http://www.dailystockbangladesh.com/49502-2/
Comments
Post a Comment